বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৪:২০ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
অসহায় বাবা ভরণ-পোষণ চাওয়ায় মাথা ফাটাল ছেলে

অসহায় বাবা ভরণ-পোষণ চাওয়ায় মাথা ফাটাল ছেলে

পটুয়াখালী প্রতিবেদক ॥ ভরণ-পোষণ চাওয়ায় পটুয়াখালীর বাউফলে হানিফ হাওলাদার (৭০) নামে এক বাবাকে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে পাষ- ছেলে। আজ শুক্রবার (৩ জুলাই) দুপুরে উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে  এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানায়,  স্ত্রী, ৩ মেয়ে ও ২ ছেলে সন্তান নিয়ে ছিলো হানিফ হাওলাদারের সংসার। দিনমজুরি করে সংসারের খরচ মেটানোর পাশাপশি মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। কিছুদিন পর ২ ছেলেও বিয়ে করে আলাদা সংসার করছেন।

বর্তমানে বয়সের ভারে হানিফ হাওলাদার কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন। ছেলে-মেয়েরা কোনো খোঁজ-খবর না নেয়ায় তিনি অসহায় জীবনযাপন করেন। শুক্রবার বড় ছেলে কাদের হাওলাদারের কাছে ভরণ-পোষণ চান হানিফ হাওলাদার। এ সময় হানিফ হাওলাদারের সব সম্পত্তি লিখে দেয়ার জন্য বলে ছেলে কাদের হাওলাদার। এতে রাজী না হওয়ায় কাদের হাওলাদার লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তার বাবার মাথা থেঁতলে দেন। এ সময় অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। বাবা হানিফ হাওলাদার বলেন, এর আগেও আমাকে ছেলেরা মারধর করেছে। সম্মানের বিষয়টি চিন্তা করে কাউকে ঘটনা জানাইনি। আজ জ্ঞান ফিরে আসার পর স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বিষয়টি অবহিত করেছি। পটুয়াখালী জেলা পরিষদের সদস্য হারুন অর রশিদ বলেন, আমার কাছে ঘটনার বিচার নিয়ে আসেন হানিফ হাওলাদার। আমি তাকে থানায় যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com